সাগর কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিআ

 সাগর কলার উপকারিতা

সাগর কলা এটি একটি পরিচিত হল কম বেশি সকলেই এই কলা চিনে থাকে, সাগরকলার গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না মানুষের পছন্দের মধ্যে সাগর কলা কি একটি অন্যতম এই কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে উচ্চ ক্যালরি সমৃদ্ধ সম্পন্ন একটি সাগরকলাতে ১০০ কিলোগ্রাম কলা থেকে ৯০ কিলোগ্রাম ক্যালোরি পাওয়া যায়-

  এছাড়াও ভিটামিন পেয়ে থাকে এই কলার মধ্যে রয়েছে পরিমাণও ভিটামিন এবং অন্যান্য পুষ্টিগুণ এতে খেতে বেশ মজাদার সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় বলা হয় এই ফল নারী ঋতুস্ত্রাবের সমস্যা সমাধান করে এবং দেহে শক্তি যোগান দেয়।

পেজ সূচিপত্র: সাগরকলা যেভাবে খেতে হয় নিয়ম

সাগর কলা খাওয়ার উপকারিতা

আমাদের সমাজে সাগরকলা হল একটি সহজ লভ খাবার আগরতলাতে উচ্চ ক্যালোরি সমৃদ্ধ প্রতি ১00 গ্রাম সাগর কলাতে রয়েছে ৯০ কিলোগ্রাম ক্যালোরি । সাগরকলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং অন্যান্য পুষ্টিগুণ এটি খেতে বেশ মজাদার ও সুস্বাদু সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় বলা হয় সাগরকলা নারী ঋতু স্রাবের সমস্যা সমাধান করে এবং দেহে শক্তি যোগান দেয়, সাগর কলার মধ্যে -

রয়েছে, এমাইন এসিড যেটি মানসিক চাপ রোধ হিসেবে কাজ করে এরমধ্যে রয়েছে ল্যাগনেসিয়াম ও ক্যালসিয়াম বিষন্নতার রোধে কাজ করে, সাগর কলার মধ্যেই রয়েছে উচ্চ পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং সামান্য পরিমাণে লবণ হৃৎপিণ্ড ভালো রাখতে সাহায্য করে এটি উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ নেও কাজ করে, স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়, এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রক্তের হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়ায়।

আরো পড়ুন: সাগর কলা খাওয়ার নিয়ম

সাগরকলা খাওয়ার নিয়ম

প্রতিদিন সকালবেলা অথবা বিকেল বেলা ২ একটি কলা আপনার জন্য খাওয়া খুবই উপকারী,সাগর কলার মধ্যে প্রায় সব ধরনের ভিটামিন রয়েছে তাই খাদ্য তালিকায় সাগরকলা রাখা উচিত নিয়মিত সাগর কলা খেলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে হারের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে , ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায় সাগর কলাতে ম্যাগনেসিয়াম বেশি থাকে।

কলার বিচি খেলে কি হয়

বাংলাদেশের এটি একটি প্রতি পরিচিত ফল এর উৎপত্তি দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার বাংলাদেশ প্রায় সব অঞ্চলে আটিয়া কলা গাছ আছে, আর সাধারণত এই আটিয়া কলার বিচি পাওয়া যায়, আটিয়া কলার সহ কলার  ব্রিজ খেলে  ,পাতলা পায়খানা বা (আমাসয়)  তার দ্রুত সেরে তুলতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে

সবরি কলা খাওয়ার উপকারিতা

সবরি কলা এটি একটি জনপ্রিয় ফল এই কলা দেখতে ছোট হলেও পুষ্টিগুণে ভরপুর প্রতি 100 গ্রাম সবরি কলায় ৮৯ ক্যালোরি থাকে, প্রতি  ১00 গ্রাম   ২২ গ্রাম কার কার্বোহাইডেস্ক থাকে পটাশিয়াম ভিটামিন বি ভিটামিন সি ও এন্টিঅক্সিডেন্ট প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করে, এবং কিডনি ভালো থাকে, আলছার রোগির জন্য উপকারি একটি ফল।

কলার খোসার উপকারিতা

কলার খোসার মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ বি সি ই সমৃদ্ধ যা ত্বকের জন্য ম্যাজিক এর মত কাজ করে হলদে দাঁত পরিষ্কার করার জন্য প্রতিদিন সকালে ব্রাশ করার আগে কলার খোসা দিয়ে টানা ১সপ্তাহ দাঁত মাজলে দাঁত হয়ে ওঠে ম্যাজিকের মতো চকচকে, কলার খোসার মধ্যে রয়েছে এন্টি মা্ইকোরিয়া ও এন্টি অক্সিডেন্ট , যা জ্বালাময়ী পোকামাকুরের কামড়ে জ্বালানিতে প্রাথমিক পর্যায়ে ব্যবহার করা যেতে 

চাপা কলা খাওয়ার উপকারিতা

চাপা কলা একটি পরিচিত ফল কম বেশি সবাই চাপা কলা চিনে থাকে, চাপা কলার অনেক গুণ চাপা কলা গুনের কথা বলে শেষ করা যাবে না, যেমন হজম শক্তি বৃদ্ধি করে ক্যান্সার হতে রক্ষা করে, এছাড়াও মস্তিষ্ক সতেজ রাখে মানসিক ভারসাম্য বজায় রাখে, অনেক সময় কাজ করতে করতে শক্তির প্রয়োজন তখন দুই একটি চাপা কলা খেলে আবার নতুন শক্তি ফিরে পাওয়া যায়, কে তুমি ভালো রাখে,

আটিয়া বা বিচি কলা খাওয়ার উপকারিতা

আটিয়া বা বিচি কলা এটি একটি বহু পুরনো কলা গাছ তাই সকলেই এই কলা গাছ জেনে থাকে, বিচি কলা গাছ একটু বড় হয় , অন্য কলা গাছের তুলনায় আটিয়া বা বিচি প্রচুর ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট,আটিয়া বা বিচি কলা হজম শক্তি বৃদ্ধি করে, শরীরের কোষ কে সফল করতে সাহায্য করে বিচি কলা খাওয়ার মাধ্যমে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে, আমাসয় ও আলসার ভালো হয়।

রাতে কলা খেলে কি হয়

কলা আমাদের একটি অতীত পরিচিত হন এই কলা খেতে সকলেই পছন্দ করে রাতে কলা খেলে ভালো ঘুম হয় কলাতে মেলাটোনিক সামগ্রী আছে যা ঘুম হতে সাহায্য করে,অমিনো এসিড, কলা অ্যামিনো থাকার কারণে শরীরকে শিথিল করতে সাহায্য করে , রাতে কলা খেয়ে ঘুমালে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে ভালো ঘুম এনে দেয় যা আমাদের প্রত্যেকের রাতে ঘুমানোর আগে দু একটি করে কলা খাওয়া উচিত।


কলার মগজ খাওয়ার উপকারিতা

কলার মগজ আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী বলার মগজে আছে ফাইবার পটাশিয়াম আয়রন ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন ই ও এন্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ, যার চেহারা বয়স্ জনিত ছাপ রুখে দিতে পারে, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে  , অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বা আইরন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে, কলার মগজে আছে উচ্চমাত্রা ফাইবার, ওজন কমাতে সাহায্য করে।

ছোট বাচ্চাদের কলা খাওয়ার নিয়ম

ছোট বাচ্চাদের খাবার দাবার নিয়ে আমাদের সব সময় চিন্তা করতে হয় তাই আজকে জেনে নেব ছোট বাচ্চাদের কখন কলা খেতে হয়, বাচ্চার বয়স যখন ছয় মাস তখন একটি করে কলা খেতে দিতে হয় কলাতে আছে প্রয়োজনীয় সব ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান, ছোট বাচ্চাদের হাড়ের জন্য খুবই ভালো, মস্তিষ্ক উন্নয়ন করে দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে রক্তস্বল্পতা দূর করে কোনটা কাঠিন্য দূর করে



লেখকের শেষ বক্তব্য

এতক্ষণে আমরা সাগরকলা খাওয়া নিয়ে আমরা যা আলোচনা করেছি, তা হয়তো অনেকেই জানতাম না, যা আমাদের প্রত্যেকেই জানা জরুরী কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও পুষ্টিগুনি ভরপুর, সাগরকলা সঠিকভাবে জানা প্রয়োজন।

আশা করি আমাদের এই আটিকেল পড়ে আপনাদের ভালো লেগেছে উপকৃত ও



















এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url